filter: 0; fileterIntensity: 0.0; filterMask: 0; captureOrientation: 0;
brp_mask:0;
brp_del_th:null;
brp_del_sen:null;
delta:null;
module: photo;hw-remosaic: false;touch: (-1.0, -1.0);sceneMode: 2;cct_value: 0;AI_Scene: (-1, -1);aec_lux: 0.0;aec_lux_index: 0;albedo: ;confidence: ;motionLevel: -1;weatherinfo: null;temperature: 47;
Sharing is caring!

আকরাম হোসেন হিরন,কাপাসিয়া প্রতিনিধি:
প্রত্যন্ত এক গ্রামে একটি বৃদ্ধাশ্রমে অসহায় ও প্রবীণ বাসিন্দাদের মাঝে ঈদ উপলক্ষে নতুন কাপড় বিতরণ করা হয়েছে।
বুধবার (২৬ মার্চ) সকালে শাজাহান স্মৃতি ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে এবং ভিশন এইড ফাউন্ডেশনের আয়োজনে এই মানবিক কার্যক্রম পরিচালিত হয়।
কাপাসিয়া টোক বীর উজুলী আব্দুল আলীম বৃদ্ধাশ্রমে উপস্থিত হয়ে শাহজাহান স্মৃতি ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশনের সভাপতি সমাজবন্ধু মুহাম্মদ ইকবাল হোসাইন প্রবীণদের হাতে ঈদ উপলক্ষে নতুন পোশাক তুলে দেন । নারী ও পুরুষদের জন্য পৃথকভাবে শাড়ি ও পাঞ্জাবি পোশাক প্রদান করা হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন মানবতার ঘর টোক এর প্রতিষ্ঠাতা শিক্ষক মোহাম্মদ মোমতাজ উদ্দিন, কবি আফিয়া রুবি, শাজাহান স্মৃতি ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশনের সাংগঠনিক সম্পাদক সালাউদ্দিন পাঠান ,বীরউজলী মডেল একাডেমি পরিচালক মোঃ আশরাফুল আলম আসাদ, মমতাজ উদ্দিন বিএসসি,সাংবাদিক মনজুরুল হক গাজী ও আকরাম হোসাইন হিরন প্রমুখ।
শাজাহান স্মৃতি ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশনের সভাপতি সমাজ বন্ধু মোহাম্মদ ইকবাল হোসাইন বলেন , “ঈদের আনন্দ সকলের জন্য। সমাজের অবহেলিত ও অসহায় প্রবীণদের মুখে হাসি ফোটাতেই আমাদের এই উদ্যোগ। আমরা চাই তারা যেন ঈদে একাকিত্ব অনুভব না করেন।তিনি আরো বলেন আমার বাবা-মা দুজনেই মারা গেছেন অনেক আগে তাদের শূন্যতা দূর করতে বৃদ্ধাশ্রমে ছুটে আসছি। বৃদ্ধাশ্রমে থাকা বাবা-মাদের মাঝে আমার মৃত বাবা মাকে খুজে পাই । পরিবার থাকা সত্ত্বেও বৃদ্ধাশ্রমে থাকা বাবা মারা বড় অসহায় । তাদের অসহায়ত্ব দূর করতে এবং খোঁজখবর নিতে আমি এখানে প্রতি ঈদে আনন্দ ভাগাভাগি করতে ছুটে আসি ।কোন বাবা-মা যেন বৃদ্ধাশ্রমে শেষ ঠিকানা যেন না হয় আবেগ আপ্লুত হয়ে সমাজবন্ধু ইকবাল সকল সন্তানদের প্রতি এই আহ্বান জানান। তিনি আরো জানান সমাজের সুবিধাবঞ্চিত মানুষের পাশে দাঁড়াতে আমরা সবসময় প্রস্তুত। ঈদ ছাড়াও বছরের বিভিন্ন সময় এ ধরনের জনকল্যাণমূলক কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকি।
বৃদ্ধাশ্রমের বাসিন্দারা ঈদ উপহার পেয়ে আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন। তারা আয়োজকদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন এবং ভবিষ্যতে এমন উদ্যোগ অব্যাহত রাখার আহ্বান জানান।
একজন প্রবীণ বলেন, “আমাদের কথা কেউ মনে রাখে না। আজ আমাদের জন্য নতুন কাপড় নিয়ে আসায় খুব ভালো লাগছে। ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করতে পেরে আমরা খুশি।