{"remix_data":[],"remix_entry_point":"challenges","source_tags":["local"],"origin":"unknown","total_draw_time":0,"total_draw_actions":0,"layers_used":0,"brushes_used":0,"photos_added":0,"total_editor_actions":{},"tools_used":{"square_fit":1},"is_sticker":false,"edited_since_last_sticker_save":true,"containsFTESticker":false}
Sharing is caring!
দোয়েল ,বাঘা (রাজশাহী) প্রতিনিধিঃ
রাজশাহীর বাঘায় গণধর্ষনের ঘটনায় ধর্ষিত নারী বাদি হয়ে ৩জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত আরো ২জনকে আসামী করে থানায় মামলা করেছে।
রোববার (১২-০১-২০২৫) এজাহার নামীয় আসামী শফিকুল সর্দার (৪০) নামে একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। সে নাটোরের লালপুর উপজেলার নওপাড়া গ্রামের মৃত তফের সর্দারের ছেলে। গত ১১ জানুয়ারি’২৫ মধ্যরাতে রাজশাহীর বাঘা উপজেলার খানপুর বাজারের দক্ষিনে গনধর্ষনের ঘটনা ঘটে। পরের দিন ওই নারী বাঘা থানায় মামলা করেন। ধর্ষিতার বাড়ি চাপাইনবাবগঞ্জের দেবীনগর গ্রামে।
ওই নারি(শ্যামলী)’র শারিরিক পরীক্ষার জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ান-ষ্টপ-ক্রাইসিস-সেন্টার (ওসিসি) ভর্তি করা হয়।
সোমবার(১৩ জানুযারি’২৫) শফিকুল সর্দারকে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।
পুলিশের ভাষ্য মতে, ৪০ বছর বয়সের ওই নারী নিম্নবিত্ত পরিবারের সদস্য। বিবাহিত হলেও স্বামীকে ডিভোর্স দিয়ে সম্পর্ক বিছিন্ন করেছে। তার দুই সন্তানও রয়েছে। কিছুটা স্বাধীনচেতা ওই নারী প্রতারকের পাল্লায় পড়ে গণধর্ষনের স্বীকার হন। রাজশাহীর বাঘা উপজেলার খানপুর বাজারের দক্ষিনে চরের মধ্যে নিয়ে গিয়ে ৫ জন লোক পালাক্রমে ধর্ষন করে।
বাঘা থানার পরিদর্শক(তদন্ত) সুপ্রভাত মন্ডল জানান, গ্রেপ্তারকৃত শফিকুল সর্দারের সাথে আগে থেকেই ওই নারীর যোগাযোগ ছিল। ঘটনার দিন মুঠোফোনে যোগাযোগ করে টাকার লোভ দেখিয়ে তাকে বাঘায় নিয়ে আসে। পরে চরের মধ্যে নিয়ে গিয়ে রাতভর এজাহার নামীয় ৩জনসহ ৫ জন পালাক্রমে ধর্ষন করে। পরে তাকে দেওয়া টাকা নিয়ে নেয় ধর্ষকরা।
মুঠোফোনের সুত্র ধরে এজাহার নামীয় আসামী শফিকুল সর্দারকে গ্রেপ্তার করা হয়। অন্য আসামীদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।